বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

মৃত ভেবে সৎকার, এক সপ্তাহ পর বাসায় ফিরলেন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১
  • ২৮৭ সময় দর্শন

ভারতের রাজস্থানের রাজসামান্দ এলাকায় স্বজনরা ভেবেছিলেন মারা গেছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও পরিবারের কাছে সেই পরিচয়েই লাশ হস্তান্তর করে। তবে সৎকারের এক সপ্তাহ পর বাসায় ফিরেন ওমকার লাল গদুলিয়া নামে এক ব্যাক্তি। এতে সবাই চমকে উঠেন। খবর এনডিটিভির।

বৃহস্পতিবার (২৭ মে) রাজস্থানের রাজসামান্দে আর কে সরকারি হাসপাতালে মারা যাওয়া একজনের লাশ নিয়ে এমন কাণ্ড ঘটেছে। ৪০ বছর বয়সী ওমকার লাল গদুলিয়ার বলে যে মরদেহটি পরিবারকে হস্তান্তর করা হয়, সেটি ছিল আসলে ছিলো গোবর্ধন প্রজাপত নামে আরেকজন ব্যক্তির। দুজনেই চিকিৎসাধীন ছিলেন ওই হাসপাতালে।

পুলিশ জানায়, গদুলিয়া মদ্যপানে আসক্ত ছিলেন। গত ১১ মে পরিবারকে না জানিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যান। পরবর্তীতে লিভারজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি হন। অন্যদিকে তার পরিবার লকডাউনে ঘরে অবস্থান করছিলেন। একইদিন গোবর্ধন প্রজাপত নামে আরেক ব্যক্তিও ভর্তি হন হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা যোগেন্দ্র ভায়াস বলেন, মর্গে তিন দিন ধরে অজ্ঞাত পরিচয় একটি মরদেহ পড়ে আছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের চিঠি দিয়ে জানায়। তখন তারা ওই ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে তার ছবি ছড়িয়ে দেন। পরে পরিবার এসে হাতে দাগ দেখে ভুল করে গোবর্ধনকেই গদুলিয়া হিসেবে শনাক্ত করে।

গত ১৫ মে ওই মরদেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করে গদুলিয়ার পরিবার। এক সপ্তাহ পর ২৩ মে গদুলিয়া ঘরে ফিরে আসলে তাজ্জব বনে যান সবাই। পরবর্তীতে পুলিশের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, দাহ করা মরদেহটি হচ্ছে গোবর্ধনের।

এখানে পুলিশের কোনো ভুল নেই। কারণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মরদেহটি অজ্ঞাতনামা হিসেবে ঘোষণা করেছিল বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা ভায়াস।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71